• মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫, ১১:০৩ অপরাহ্ন
Headline
রায়গঞ্জে উদ্ভাবিত নতুন জাতের প্রিমিয়াম কোয়ালিটির বোরো ধান বিনা-২৫ চাষ করে সফলতা পেয়েছে কৃষক সিরাজগঞ্জে পৌর ১৫ নং ওয়ার্ড বিএনপি’র সদস্য নবায়ন ফরম পূরন শুরু কামারখন্দে প্রোগ্রাম অন এগ্রিকালচারাল এন্ড রুরাল ট্রান্সফরমেশন ফর নিউট্রিশন এর পাটনার কংগ্রেস অনুষ্ঠিত আশার আলো স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের উদ্যোগে বিনামূল্যে ওজন নির্ণয় এবং রক্তের গ্রুপ নির্ণয় কর্মসূচী ইসলামিয়া সরকারি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ প্রফেসর মোঃ শরীফ-উস-সাঈদ এর যোগদান বেলকুচিতে আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল কষ্টিপাথরের তৈরি বিষ্ণু মূর্তি উদ্ধার- ৩ জন গ্রেফতার সিরাজগঞ্জে সুস্বাস্থ্যের জন্য ফলিত পুষ্টি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত স্যামসাং নিয়ে এল উচ্চ সক্ষমতা সম্পন্ন নতুন দুইটি স্মার্ট ওয়াশিং মেশিন সিরাজগঞ্জে প্রোগ্রাম অন এগ্রিকালচারাল এন্ড রুরাল ট্রান্সফরমেশন ফর নিউট্রিশন, এন্টারপ্রেনরশিপ এন্ড রেসিলিয়েন্স ইন বাংলাদেশ” পাটনার কংগ্রেস অনুষ্ঠিত

তরুণদের মধ্যে স্বপ্ন বিলিয়ে দেওয়া একজন স্বপ্নের ফেরিওয়ালা মোঃ হারুন অর রশিদ

Reporter Name / ১০৬ Time View
Update : শুক্রবার, ৩ জানুয়ারি, ২০২৫

তরুণদের মধ্যে স্বপ্ন বিলিয়ে দেওয়া একজন স্বপ্নের ফেরিওয়ালা মোঃ হারুন অর রশিদ

আজিজুর রহমান মুন্না-
সিরাজগঞ্জ উল্লাপাড়া উপজেলার উধুনিয়ার
তরুণদের মধ্যে স্বপ্ন বিলিয়ে দেওয়া একজন স্বপ্নের ফেরিওয়ালা পেশায় একজন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক নাম তার মোঃ হারুন অর রশিদ। যিনি নিজে স্বপ্ন দেখেন অন্যকে স্বপ্ন বিলিয়ে দিতে স্বাচ্ছন্দবোধ করেন। ২০১৬ সালে “চর মোহনপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে” যোগদানের পর থেকেই তিনি তার বিদ্যালয়কে নিয়ে স্বপ্ন দেখেন, কিন্তু সেই স্বপ্নকে বাস্তবে রুপ দানের জন্য ২০২০ সালে বদলি হয়ে তার নিজ গ্রামে যেখানে তার পড়ালেখায় হাতে খড়ি সেই “উধুনিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের” যোগদান করেন এবং নিজের স্বপ্ন সহকর্মীদের মধ্যে বিলিয়ে দেন। অনেক ঘাত প্রতিঘাত অতিক্রম করে অবশেষে সকল সহকর্মী একত্রিত হয়ে বিদ্যালয়টিকে মনের মতো করে সাজিয়ে জেলার উন্নতম সৌন্দর্য বিদ্যালয়ে রুপান্তর করতে সক্ষম হয়েছেন। সেই সঙ্গে পড়ালেখার গুনগত মানও যথেষ্ট ভালো।
তারই ধারাবাহিকতায় এই স্কুল শিক্ষক দেশের তরুণ সমাজ ও শিক্ষিত বেকারদের জন্য স্বপ্ন দেখাচ্ছেন পৃথিবীতে কোন কাজই ছোট নয়। তিনি নিজে একজন শিক্ষক হয়ে বিভিন্ন মৌমাছির খামারে ঘুরে ঘুরে কোয়ালিটি সম্পন্ন মধু তৈরির জন্য খামারিদের উৎসাহ দিয়ে যাচ্ছেন। একজন স্কুল শিক্ষকের কথার মূল্যায়ন করে খামারিও বেশি লাভের কথা চিন্তা না করে কোয়ালিটি ধরে রাখার চেষ্টা করছেন। এতে করে খামারিরাও মধুর মূল্য তুলনামূলক বেশি পাচ্ছে এবং লাভবান হচ্ছে। আর এইসব খামারিদের কাছ থেকেই মধু সংগ্রহ করে আত্মীয়-স্বজন ও বন্ধু বান্ধবদের কাছে মধু বিক্রয় করে কিছুটা লাভবান হচ্ছেন, এই স্কুল শিক্ষক। মূলত এই স্কুল শিক্ষকের ম্যাসেজ কোন কাজকে ছোট করে না দেখে ভালোবেসে করলে সেখান থেকে সফলতা আসবেই আসবে। এই জন্যই তাকে বলা হয় স্বপ্নের ফেরিওয়ালা যিনি নিজে স্বপ্ন দেখেন এবং অন্যকে স্বপ্ন দেখতে উৎসাহিত করেন।


আপনার মতামত লিখুন :
More News Of This Category